নোটারি কি । আইনগত স্বীকৃতির একটি অপরিহার্য দিক
মানুষের ব্যক্তিগত জীবন, ব্যবসা কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রমে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের দলিলপত্র, চুক্তি, ঘোষণা ও আইনগত নথির প্রয়োজন হয়। এসব নথিপত্র শুধুমাত্র লিখে ফেললেই তা আইনি গ্রহণযোগ্যতা পায় না—এর জন্য প্রয়োজন পড়ে একটি বিশ্বাসযোগ্য ও আইনসম্মত প্রক্রিয়ার। এখানেই আসে নোটারি বা নোটারাইজেশন এর গুরুত্ব।
নোটারি মূলত একটি আইনি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে যেকোনো নথি বা দলিলের স্বচ্ছতা, প্রামাণিকতা এবং বৈধতা নিশ্চিত করা হয়। এটি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এবং আদালতের কাছে প্রমাণস্বরূপ কাজ করে, যা পরবর্তীতে কোনো ভুল বোঝাবুঝি বা আইনি বিরোধ এড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নোটারির গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। পাসপোর্ট বা ভিসার আবেদন থেকে শুরু করে জমিজমার দলিল, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, ব্যাংকিং কার্যক্রম বা বিদেশে শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে – সর্বত্র নোটারি একটি নির্ভরযোগ্য ও অপরিহার্য প্রক্রিয়ায় পরিণত হয়েছে।
এই ব্লগে আমরা জানব নোটারি কী, কেন এটি প্রয়োজন, কখন লাগে, কিভাবে কাজ করে, এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কিভাবে আপনি এই সেবা নিতে পারেন।
নোটারি কী?
নোটারি হলো একটি আইনগত প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কোনো লিখিত নথি, স্বাক্ষর, ঘোষণা বা চুক্তির সত্যতা যাচাই ও নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়। এই কাজটি করেন একজন নোটারি পাবলিক, যিনি সরকার অনুমোদিত একজন আইনজীবী বা নির্ধারিত ব্যক্তি, যাকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নোটারি করার অনুমতি দেওয়া হয়।
নোটারির মূল উদ্দেশ্য হলো — ✅ নথির স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা ✅ স্বাক্ষরকারী ব্যক্তির পরিচয় যাচাই করা ✅ কোনো প্রকার প্রতারণা বা জালিয়াতি প্রতিরোধ করা ✅ আইনগত প্রমাণ হিসেবে নথিকে প্রস্তুত রাখা
উদাহরণ দিয়ে বোঝা যাক:
ধরুন, আপনি একটি জমি বিক্রির চুক্তিপত্র তৈরি করেছেন। আপনি এবং ক্রেতা দুজনেই এতে স্বাক্ষর করেছেন। কিন্তু এই চুক্তিপত্রটি তখনো আইনি ভাবে শক্তিশালী নয়, যতক্ষণ না এটি নোটারাইজ করা হয়। একজন নোটারি পাবলিক সেই নথিটি পর্যালোচনা করবেন, স্বাক্ষরকারীদের পরিচয় যাচাই করবেন, এবং একটি সিল ও স্বাক্ষরের মাধ্যমে নিশ্চিত করবেন যে এটি একটি বৈধ এবং সত্য নথি। এরপর এই দলিলটি আদালতেও গ্রহণযোগ্য হবে।
নোটারির আইনগত গুরুত্ব
বাংলাদেশে ১৮৮২ সালের নোটারিস অ্যাক্ট অনুসারে, একজন নোটারি পাবলিক নথিপত্র যাচাই ও সত্যায়নের কাজ করতে পারেন। তার দেওয়া নোটারাইজড দলিল আদালতে, সরকারী অফিসে এবং বিদেশী দূতাবাসগুলোতেও গ্রহণযোগ্যতা পায়।
কখন নোটারি লাগে?
আমাদের ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক জীবনে এমন অনেক সময় আসে, যখন কোনো কাগজপত্র, চুক্তি বা ঘোষণাকে আইনগতভাবে প্রমাণযোগ্য করে তোলার প্রয়োজন হয়। এসব ক্ষেত্রে নোটারি একটি বাধ্যতামূলক বা অন্তত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হয়ে দাঁড়ায়।
নিচে নোটারি প্রয়োজন হয় এমন সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ পরিস্থিতিগুলো তুলে ধরা হলো—
চুক্তিপত্র বা এগ্রিমেন্টে স্বাক্ষর দেওয়ার সময়
- বাড়িভাড়া/অফিস স্পেস ভাড়ার চুক্তিপত্র
- ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের চুক্তি
- চাকরির কন্ট্রাক্ট
- ঋণদানের চুক্তিপত্র এই ধরনের কাগজপত্র নোটারাইজ করলে ভবিষ্যতে আইনি জটিলতা কমে যায় এবং আদালতে এটি গ্রহণযোগ্য হয়।
- জমি বিক্রয় বা হস্তান্তরের আগে দলিল নোটারি করা
- ভূমি মালিকানা সংক্রান্ত ঘোষণা (ডিক্লারেশন)
- ভূমি ভাড়া বা ইজারার চুক্তি
নোটারি এই দলিলগুলোর সত্যতা নিশ্চিত করে, যা আদালতে বা রেজিস্ট্রি অফিসে প্রমাণস্বরূপ ব্যবহারযোগ্য।
শপথপত্র (Affidavit) তৈরি করার সময়- জন্মসনদে নাম সংশোধনের জন্য
- ভিসা আবেদন বা ইমিগ্রেশন কেসে
- পরিচয় সংক্রান্ত যেকোনো ঘোষণা
- স্কুল/কলেজে গার্ডিয়ান পরিবর্তনের জন্য
এসব শপথপত্র নোটারাইজ না করলে অনেক ক্ষেত্রেই তা গ্রহণযোগ্য হয় না।
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (Power of Attorney) দিতে হলেযখন কেউ অন্য কাউকে নিজের হয়ে কাজ করার অনুমতি দেন (যেমন: জমি বিক্রি, ব্যাংক লেনদেন ইত্যাদি), তখন এটি অবশ্যই নোটারাইজ করা জরুরি। এতে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির ক্ষমতা এবং দাতার ইচ্ছা প্রমাণ হয়।
ব্যাংকিং ও আর্থিক কাজের সময়- ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় পরিচয়পত্র বা ঘোষণা পত্র
- বিদেশে রেমিটেন্স পাঠানোর দলিল
- ব্যাংকে জমা দেওয়া কোনো অ্যাফিডেভিট
এসব ক্ষেত্রেও অনেক সময় নোটারি দলিল চাওয়া হয়।
বিদেশে শিক্ষাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজের জন্য- বিদেশে আবেদন করার সময় সার্টিফিকেট, ট্রান্সক্রিপ্ট ইত্যাদি নোটারাইজড কপি
- জন্মসনদ বা জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি
- অভিভাবকের সম্মতিপত্র (Parent Consent Letter)
বিদেশি দূতাবাস বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনেক সময় শুধুমাত্র নোটারাইজড কপি গ্রহণ করে।
দুর্যোগকালীন বা জরুরি আইনি কাজের সময়- কাউকে না জানিয়ে ঘোষণা দিতে হলে
- কোনো অনুপস্থিত ব্যক্তির পক্ষে আইনগত কাজ করতে হলে
- বিদেশে থাকা অবস্থায় দেশে কাউকে দায়িত্ব দিতে হলে
এসব ক্ষেত্রেও নোটারাইজড দলিল অপরিহার্য হয়।
নোটারি পাবলিক কে?
নোটারি পাবলিক হলেন এমন একজন আইনজীবী বা অনুমোদিত ব্যক্তি, যিনি সরকারের পক্ষ থেকে নিযুক্ত হয়ে জনগণের বিভিন্ন নথিপত্র, চুক্তিপত্র, ঘোষণা বা শপথপত্র যাচাই ও সত্যায়নের দায়িত্ব পালন করেন। তার প্রধান কাজ হলো— স্বাক্ষর, দলিল ও ঘোষণার আইনগত স্বীকৃতি নিশ্চিত করা।
তিনি নিজের স্বাক্ষর, অফিসিয়াল সিল ও তারিখসহ দলিলে নিশ্চিত করেন যে:
- স্বাক্ষরকারী ব্যক্তি স্বেচ্ছায় স্বাক্ষর করেছেন
- ব্যক্তির পরিচয় সঠিক
- দলিলের বিষয়বস্তু আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য
বাংলাদেশে “নোটারিস অ্যাক্ট, ১৮৮২” অনুযায়ী একজন সিনিয়র আইনজীবী নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলে সরকার তার নামে নোটারি লাইসেন্স ইস্যু করে। এরপর তিনি জেলা জজ কোর্ট, হাইকোর্ট অথবা নির্দিষ্ট অঞ্চলে নোটারি সেবা দিতে পারেন।
নোটারির সুবিধা
নোটারি কেবলমাত্র একটি সিল বা স্বাক্ষরের বিষয় নয়—এটি একটি আইনগত নিরাপত্তা চক্র, যা ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা চুক্তিকে একটি শক্তিশালী ভিত্তি দেয়। যখন কোনো দলিল, চুক্তিপত্র বা ঘোষণা নোটারাইজড হয়, তখন তা শুধুমাত্র লেখার কাগজ নয়, বরং আইনি স্বীকৃত একটি নথি হয়ে দাঁড়ায়।
নিচে আমরা বিস্তারিতভাবে দেখবো, নোটারি করানোর মূল সুবিধাগুলো কী কী এবং কেন এটি উপেক্ষা করা উচিত নয়—
আইনি গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করে
নোটারাইজড দলিল আদালতে ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে একটি বিশ্বস্ত দলিল হিসেবে গৃহীত হয়। এটি নিশ্চিত করে যে দলিলটি—
- স্বেচ্ছায় স্বাক্ষরিত হয়েছে
- প্রতারণা বা চাপ ছাড়াই করা হয়েছে
- আইনি নিয়ম অনুযায়ী তৈরি হয়েছে
উদাহরণ: জমি বিক্রির চুক্তিপত্র যদি নোটারাইজ করা থাকে, তাহলে কোনো পক্ষ দাবি করতে পারবে না যে তারা কিছু জানত না বা জোর করে সই করানো হয়েছে।
প্রতারণা ও জালিয়াতি থেকে সুরক্ষা দেয়
নোটারি প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষরকারী ব্যক্তির পরিচয়, স্বাক্ষর ও উদ্দেশ্য যাচাই করা হয়। এতে—
- জাল স্বাক্ষরের ঝুঁকি কমে
- ভুয়া পরিচয়ে চুক্তি করার সম্ভাবনা কমে
- ভবিষ্যতে প্রতারণা করলে প্রমাণ সহজ হয়
উদাহরণ: কেউ যদি ভুল পরিচয় দিয়ে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নেয়, নোটারাইজ না থাকলে তা প্রমাণ করা কঠিন।
আদালতে প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য
নোটারাইজড দলিল আদালতে মূল প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বাসযোগ্য দলিল হিসাবে বিবেচিত হয়, যার সত্যতা আর প্রমাণ করতে হয় না।
উদাহরণ: চুক্তিভিত্তিক কাজের পর অপক্ষ সরে গেলে আপনি নোটারাইজড কাগজ দেখিয়ে ক্ষতিপূরণ চাইতে পারেন।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও গ্রহণযোগ্যতা
বিদেশে শিক্ষালাভ, ভিসা আবেদন, অভিবাসন বা ব্যবসায়িক কাজে অনেক সময় নোটারাইজড দলিল চাওয়া হয়। এর মাধ্যমে কাগজপত্রের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।
উদাহরণ: ইউরোপ বা আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অ্যাফিডেভিট নোটারাইজ করা বাধ্যতামূলক।
রেকর্ড সংরক্ষণ সুবিধা
নোটারি পাবলিক সাধারণত প্রতিটি সত্যায়িত কাগজের একটি কপি বা রেকর্ড রাখেন। ভবিষ্যতে যদি মূল দলিল হারিয়ে যায়, এই রেকর্ড প্রতিলিপি (certified copy) হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
মানসিক শান্তি ও আত্মবিশ্বাস
নোটারি করানোর মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হন যে আপনি আইন অনুযায়ী কাজ করছেন এবং ভবিষ্যতে কেউ আপনার দলিলকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। এটি মানসিক নিশ্চয়তা দেয়।
নোটারি ও অ্যাফিডেভিটের পার্থক্য
| বিষয় | নোটারি | অ্যাফিডেভিট |
| উদ্দেশ্য | দলিল সত্যায়ন | ঘোষণাপত্র বা শপথপত্র তৈরি |
| কে করেন | নোটারি পাবলিক | ব্যক্তি নিজে শপথ নেয়, নোটারি তা গ্রহণ করে |
| প্রক্রিয়া | যাচাই, সিল ও সাক্ষর | লিখিত শপথ, এরপর নোটারি স্বীকৃতি |
নোটারি না করালে কী সমস্যা হতে পারে?
- দলিল আদালতে অগ্রহণযোগ্য হতে পারে
- প্রতিপক্ষ চুক্তির সত্যতা অস্বীকার করতে পারে
- জালিয়াতির অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়
- আন্তর্জাতিক কাজে কাগজপত্র বাতিল হতে পারে
- ব্যাংক বা দূতাবাস আবেদন গ্রহণ না-ও করতে পারে
আমরা (ApostilleAttestationBD) নোটারি সেবা প্রদান করি, পেশাদারভাবে ও যত্নের সাথে
নোটারি কাজ শুধুমাত্র একটি সিল বা স্বাক্ষরের বিষয় নয়—এটি একটি দায়িত্ব, যা আইনগত স্বীকৃতি ও ব্যক্তিগত/প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। আমরা সেই দায়িত্ব নিয়ে কাজ করি, যাতে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রগুলো আইন অনুযায়ী সুরক্ষিত ও গ্রহণযোগ্য হয়।কী ধরনের নোটারি সেবা আমরা দিয়ে থাকি?
আমরা নানাধরনের নোটারি সেবা দিয়ে থাকি, যেমন—- চুক্তিপত্র ও দলিল নোটারি – ভাড়া, ব্যবসা, জমি বা যেকোনো লিখিত চুক্তি
- শপথপত্র (Affidavit) – ব্যক্তিগত ঘোষণা, নাম সংশোধন, জন্ম-সনদ বিষয়ক ঘোষণা
- পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (POA) – দেশ বা বিদেশে প্রতিনিধি নিয়োগের জন্য
- নথির অনুলিপি সত্যায়ন – পাসপোর্ট, আইডি, সার্টিফিকেট ইত্যাদি
- ভিসা বা ইমিগ্রেশনের কাজে নোটারি – স্পনসর লেটার, পারেন্ট কনসেন্ট ইত্যাদি
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর (FAQs)
সাধারণত নোটারাইজড দলিলের মেয়াদ নির্দিষ্ট নয়, তবে সেটির প্রাসঙ্গিকতা ও আইনি প্রভাব দলিলের ধরন ও বিষয়বস্তু অনুসারে নির্ধারিত হয়।
হ্যাঁ, অনেক দেশ বাংলাদেশে নোটারাইজড দলিল গ্রহণ করে। তবে কিছু ক্ষেত্রে অ্যাপোস্টিল (Apostille) বা এম্ব্যাসি লিগালাইজেশন প্রয়োজন হতে পারে।
না, নোটারি বাংলা ও ইংরেজি—উভয় ভাষার দলিলেই করা যায়। তবে বিদেশে ব্যবহারের জন্য সাধারণত ইংরেজি দলিলই গ্রহণযোগ্য হয়।
না। পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (POA) হচ্ছে এমন একটি দলিল যা কাউকে আপনার হয়ে কাজ করার অনুমতি দেয়। আর নোটারি হলো সেই দলিলকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়া। অর্থাৎ POA নোটারি করা যেতে পারে।
হ্যাঁ, একাধিক দলিল একসাথে নোটারি করা যায়। তবে প্রতিটি দলিলের জন্য আলাদা সিল ও স্বাক্ষর প্রয়োজন হয় এবং ফি-ও পৃথক হতে পারে।
Related Posts
অ্যাটেস্টেশন সেবা (Attestation Service): কেন, কখন ও কীভাবে করবেন?
বিশ্বায়নের এই যুগে পড়াশোনা, চাকরি, ব্যবসা কিংবা স্থায়ী বসবাসের উদ্দেশ্যে আমাদের অনেককেই দেশের বাইরে যেতে…
অ্যাপোস্টিল (Apostille): আন্তর্জাতিক নথিপত্রের বৈধতার সহজ সমাধান
বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে অনেক মানুষ বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি, ব্যবসা বা অভিবাসনের জন্য নথিপত্র প্রেরণ করছেন।…
Attestation কী এবং কেন এটি আন্তর্জাতিক নথিপত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ?
বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে অনেক মানুষ বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি, ব্যবসা, চিকিৎসা বা অভিবাসনের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ছেন।…
